এখানে দরজা ছিলো, দরজার ওপর মাধবী
লতার একান্ত শোভা। বারান্দার টব, সাইকেল
ছিলো তিন চাকা-অলা, সবুজ কথক একজন,
দাঁড়বন্দী। রান্নাঘর থেকে উঠতো রেশমী ধোঁয়া।
মখমল পায়ে কেউ, এঁটোকাঁটাজীবী, অন্ধকারে
রাখতো কখনো জ্বেলে এক জোড়া চোখ। ভোরবেলা
খবর কাগজে মগ্ন কে নীরব বিশ্ব-পর্যটক
অকস্মাৎ তাকাতেন কাকময় দেয়ালের দিকে।
ভাবতেন শৈশবের মাঠ, বল হারানোর খেদ
বাজতো নতুন হয়ে। মুহূর্তে মুহূর্তে শুধু বল
হারাতেই থাকে, কোন হুইসিল পারে না রুখতে।
ক্ষতির খাতায় হিজিবিজি অঙ্কগুলি নৃত্যপর।
এখানে দরজা ছিলো, দরজার উপরে মাধবী
লতার একান্ত শোভা। এখন কিছু নেই,
কিছু নেই। শুধু এক বেকুব দেয়াল শেল-খাওয়া
কেমন দাঁড়ানো, একা। কতিপয় কলঙ্কিত ইট
আছে পড়ে ইতস্তত। বাঁ-দিকে তাকালে ভাঙাচোড়া
একটি পুতুল পাবে, তা ছাড়া এখানে কিছু নেই।
ভস্মস্তুপে স্হির আমি, ধ্বংসচিহ্ন নিজেই বা।
ভস্ম নাড়ি জুতো দিয়ে, যদি ছাই থেকে অকস্মাৎ
জেগে উঠে অবিনাশী কোন পাখি, যদি দেখা যায়
কারুর হাসির ছটা, উন্মিলিত স্নেহ, ভালোবাসা।
(বিজয় দিবসে সকল মু্ক্তিযুদ্ধের সকল শহীদ এবং অংশগ্রহনকারী সকলের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা..........)
বুয়েটিয়ান স্মৃতি-৩
-
*নিউটন রিং গোল কেন:*
ওয়ান ওয়ানে ফিজিক্স সেসনাল। রাফিন স্যার প্রতিদিনই আমাদের ধোয়। আমাকে তো আরো
বেশি কারন আমি স্যারের কোনো প্রশ্নেরই উত্তর দিতে পারি না। এর...
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন